Powered by Blogger.

Health Tips

Posted by Unknown Friday, July 31, 2015 0 comments






কিভাবে  ১ মিনিটে জীবন রক্ষা করবেন হার্টের রোগীর



আমাদের আশেপাশে হার্টের রোগীর অভাব নেই। যুগ যুগ ধরেই অনেক মানুষ নিজেদের অনিয়ন্ত্রিত
লাইফ স্টাইলের কারণে নানা ধরণের রোগে আক্রান্ত হচ্ছেন। তার মধ্যে অতিপরিচিত একটি অসুখ হল হার্টের সমস্যা।

য় ভুক্তভোগী রোগীদের অসুস্থতার সময় কীভাবে সহজেই সুস্থ করে তোলা যায় সেই পরামর্শই
দিয়েছেন বিদেশী একজন ডাক্তার।

ডাঃ জন ক্রিসটফার বলেছেন যে,
যে কোন মানুষ পারবে একজন হার্টের রোগীকে বাঁচাতে। শুধুমাত্র ছোট্ট একটি কাজে। তা হল-
- সবার বাসাতেই তো শুকনো মরিচের গুঁড়ো থাকে। যখনই কোন হার্টের রোগী বুকে ব্যথার সমস্যায় কষ্ট পেতে থাকেন তখনই তাকে একগ্লাস পানির সাথে ১ চিমটি মরিচের গুঁড়ো মিশিয়ে খাইয়ে দিন।


যদি হার্টের রোগী অজ্ঞান হয়ে যান তাহলে তার জিভের নিচে সামান্য মরিচ গুঁড়ো দিয়ে দিন।
এটিই সবচেয়ে সহজ উপায় একজন হার্টের রোগীকে তাৎক্ষণিক ভাবে সুস্থ করে তোলার। দেখবেন খুব তাড়াতাড়ি হার্টের রোগী কিছুটা সুস্থ হয়ে উঠবেন।

ডাঃ আরও বলেন যে এভাবেই যে কোন মানুষ প্রথম ধাপে একজন হার্টের রোগীকে সুস্থ করে তুলতে পারবেন। কিন্তু যদি রোগী যদি বেশি অসুস্থ হয়ে যান তাহলে অবশ্যই ডাক্তার এর কাছে নিতে হবে।



Fair Look

Posted by Unknown 0 comments





¯’vqxfv‡e dm©v nIqvi `ywU Dcvq


আসুন জেনে নিই ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করার দুটি
ঘরোয়া উপায়-
ভেতর থেকে রঙ করুন উজ্জ্বল:
রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ
যুগ ধরে হয়ে আসছে। প্রতিদিন এক
গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ
কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন।
এভাবে পান করতে না পারলে এর
সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। নিয়মিত হলুদ
মেশানো দুধ পান করলে আপনার রং
হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা। দুধে
কাঁচা হলুদ বাটা না মিশিয়ে করতে
পারেন আরেকটি কাজ। দেড় ইঞ্চি
সাইজের এক টুকরো হলুদ নিন। তারপর
টুকরো করে কেটে এক গ্লাস দুধে
দিয়ে ভালো করে ফুটিয়ে নিন। দুধে
গাঢ় হলুদ রঙ ধরলে পান করুন। এভাবে
প্রতিদিন একবার পান করবেন।
রূপচর্চায় হলুদ:
শুধু দুধের সাথে নয়, বাহ্যিক
রূপচর্চাতেও হলুদ আপনার রঙ পরিষ্কার
করতে সহায়তা করবে। বিশেষ করে
কালচে ছোপ দূর করতে এই পদ্ধতি খুব
কার্যকর।
উপকরণ:
দুধ তিন টেবিল চামচ
লেবুর রস এক টেবিল চামচ
এবং কাঁচা হলুদ বাটা এক চা চামচ
যেভাবে ব্যবহার করবেন:
প্রথমে দুধ, লেবুর রস ও হলুদ গুঁড়ো
একসঙ্গে মিশিয়ে একটি মিশ্রন বা
পেস্ট তৈরি করুন। সারা মুখে এই পেস্ট
ভালভাবে লাগিয়ে প্যাকটি শুকনো
হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করুন। শুকিয়ে
গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে পরিষ্কার
করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে
আলতো করে মুছে নিন। গরম জল দিয়ে
মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা
রোদে যাবেন না।
লেখাটি পছন্দ হইলে শেয়ার করতে
ভুলবেন না।
নিয়মিত সুন্দর সুন্দর টিপস পেতে
আমাদের ফেসবুক পেজ এ অ্যাক্টিভ
থাকুন।


New Hear Plantation

Posted by Unknown Thursday, July 30, 2015 0 comments


         UvK gv_vq bZzb Pyj MRv‡bvi wUcm  (New Hear Plant in Head)


মাথার চুল পড়ে যাওয়া আজকাল কমবেশি সকলেরই সমস্যা। চুল একবার পড়ে যাওয়ার পর নতুন করে চুল গজানো যেন অসম্ভব একটি ব্যাপার! তবে হ্যাঁ, এই অসম্ভবকে সম্ভব করারও আছে উপায়। সপ্তাহে ৩ থেকে ৪ দিন রাতে ঘুমানোর আগে করুন একটি সহজ কাজ। এই কাজটি আপনার খালি হয়ে যাওয়া মাথায় নতুন চুল গজাতে অত্যন্ত সহায়ক ভূমিকা পালন করবে। আর এতে আপনার কাজে আসবে খুব সাধারণ অলিভ অয়েল ও রসুন! হ্যাঁ, রসুনেই গজাবে চুল!
রসুনে আছে উচ্চমাত্রার সালফার, ভিটামিন সি, সেলেনিয়াম এবং হরেক রকম খনিজ উপাদান যারা নতুন চুল গজাতে অত্যন্ত সহায়ক। রসুনে উপস্থিত কপার নতুন চুল গজায়, চুল কালো করে ও চুলকে ঘন করে। রসুনের ব্যবহারে চুলে কোন সাইড এফেক্ট হওয়ার সম্ভাবনা একদম নেই।
কী করবেন?
আপনাকে করতে হবে দুটি কাজ। এক, রসুনের নির্যাস মেশানো অলিভ অয়েল তৈরি করতে হবে। এটা করার জন্য এক বোতল অলিভ অয়েলে কয়েক কোয়া রসুন ফেলে রাখুন সপ্তাহ খানেক। মোটামুটি ৭ দিন পার হয়ে গেলেই তৈরি আপনার তেল। মাথায় যখনই তেল দেবেন, এই তেলটি ব্যবহার করুন। চুল পড়া রোধ করতে ও মাথায় নতুন চুল গজাতে এই তেলটি অত্যন্ত সহায়ক।
এছাড়াও সপ্তাহে কমপক্ষে ৩ বার করবেন এই কাজটি-
১। কয়েক কোয়া রসুন নেবেন, এই রসুনের কোয়া একটু থেঁতলে নিয়ে চুল কমে যাওয়া স্থানগুলোতে ঘষে ঘষে লাগাবেন। আপনি চাইলে রসুনের রস বা রসুনের পেস্টও চুল কমে যাওয়া স্থানগুলোতে প্রয়োগ করতে পারেন।
২। রসুন মাথায় লাগানোর পর এক ঘণ্টা অপেক্ষা করবেন। তারপর অলিভ অয়েল দিয়ে মাথার ত্বক খুব ভালো করে ম্যাসাজ করে নেবেন।
৩। তারপর একটি শাওয়ার ক্যাপ বা পলিথিন মাথায় লাগিয়ে ঘুমাতে যান। কমপক্ষে ৮ ঘণ্টা চুলে এই মিশ্রণ রাখবেন।
৪। সকালে ভালো করে শ্যাম্পু করে নিন।
যদি রসুন দেয়ায় মাথায় জ্বলুনি হয়, তাহলে সাথে সাথে ধুয়ে ফেলুন মাথা। এবং আর কখনো ব্যবহার করবেন না।
রেফারেন্স